• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
logo
জনগণ এখন মর্যাদা নিয়ে বিশ্ব দরবারে চলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আব্দুল হাইয়ের মতো ত্যাগী নেতাকর্মীদের অবদানের কারণে আমার পক্ষে দেশের সার্বিক উন্নয়নে ব্যাপক সফলতা আনা সম্ভব হয়েছে। বাংলাদেশের জনগণ এখন মর্যাদা নিয়ে বিশ্ব দরবারে চলতে পারে। বৃহস্পতিবার (২ মে) সংসদ অধিবেশনে ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে উপস্থাপিত শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক সংগ্রামের পথ বেয়ে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসেছে। আওয়ামী লীগ সরকারে এসেছে বলেই বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়ন হয়েছে। মানুষের জীবনমান উন্নত হয়েছে। বাংলাদেশের জনগণ এখন মর্যাদা নিয়ে বিশ্ব দরবারে চলতে পারেন।  তিনি বলেন, ঝিনাইদহ এমন একটা সন্ত্রাসী এলাকা ছিল যেখানে গ্রামের মানুষ টিকতে পারতো না। সেখানে নির্বাচন করা, রাজনীতি করা অত্যন্ত কঠিন ছিল। সেই অবস্থার মধ্যেও আব্দুল হাই অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে সংগঠন ধরে রাখেন এবং সংগঠনকে সুসংগঠিত করে। আব্দুল হাই অত্যন্ত সাহসী ছিলেন, ভালো সংগঠক ছিলেন। তাই সফলতার সঙ্গে তিনি সংগঠনকে দাঁড় করাতে পারেন।  শেখ হাসিনা বলেন, একসময় ওই এলাকায় গ্রামে মানুষ টিকতে পারত না, অস্ত্রের ঝনঝনানি ছিল। বিএনপি নামক যে দলটি সৃষ্টি হয়েছিল, আন্ডার গ্রাউন্ড পার্টির বেশির ভাগ লোক কিন্তু এই বিএনপিই করতো। সেখানে প্রতিনিয়ত আমাদের নেতাকর্মীর ওপর হামলা হতো। কত লাশ যে পড়েছে, তার হিসাব নেই। সেই অবস্থায় সংগঠনকে গড়ে তোলা এবং বারবার নির্বাচিত হয়ে এসে একটা বিরাট দক্ষতার পরিচয় তিনি দিয়েছিলেন। সংসদ নেতা বলেন, এটাই সবচেয়ে কষ্ট লাগছে, তিনি এই সংসদে বসতে পারলেন না। এবারও তাকে গ্রেপ্তার করার চেষ্টা চালানো হয়েছিল। আবার একজন রিট করলো, তার সংসদ সদস্য পদ স্থগিত করা হলো। সেটা আবার আপিল করে স্থগিত করা হয়েছিল বলেই তিনি এই সংসদে বসতে পেরেছিলেন। যিনি বারবার নির্বাচিত হয়ে আসেন, তার ওপর এই ধরনের আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। তারপরে তিনি আসতে পেরেছিলেন। তবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝ থেকে বিদায় নিলেন। এ সময় নতুন প্রজন্মকে আব্দুল হাইয়ের মতো ত্যাগী নেতাদের অনুসরণের আহ্বান জানান তিনি। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ওই আলোচনায় আরও অংশ নেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, রেলপথ মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, তৌহিদুজ্জামান, নাসির শাহরিয়ার প্রমুখ। এদিন সংসদ সদস্য আব্দুল হাই ছাড়াও সাবেক সংসদ সদস্য শামছুল হক ভূঁইয়া, আবুল হাসেম খান, পিনু খান, নজির হোসেন ও মোখলেছুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ভাষা সৈনিক, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর একুশের পদকপ্রাপ্ত গোলাম আরিফ টিপু, একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রবীণ সাংবাদিক ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ ড. প্রণব কুমার বড়ুয়ার মৃত্যুতে সংসদ অধিবেশনে শোক প্রকাশ করা হয়।
আরও কমলো স্বর্ণের দাম
গাজা যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিচারককে যা বললেন মিল্টন সমাদ্দার
২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে
জনগণের ম্যান্ডেট নিয়েই আ.লীগ রাষ্ট্র পরিচালনা করছে: কাদের
বড় হারের সঙ্গে সিরিজও খোয়ালো বাংলাদেশ
চার বিভাগে আরও ২ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু রাখলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫ জনের পরিচয় মিলেছে
চলতি মাসের যে সময় ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
টস জিতে ব্যাটিংয়ে হায়দরাবাদ
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়
জনগণ এখন মর্যাদা নিয়ে বিশ্ব দরবারে চলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী
রোহিঙ্গাদের ফেরাতে বাংলাদেশের পাশে আছে ইউরোপ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজা যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ
বিশ্বশান্তির লক্ষ্যে গাজা ও ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের অবসান ঘটাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা দিতে যুক্তরাজ্যের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। স্থানীয় সময় বুধবার (১ মে) সন্ধ্যায় লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশন আয়োজিত কূটনৈতিক সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। গাজা এবং ইউক্রেনসহ বিশ্বব্যাপী সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির প্রয়োজনের ওপর জোর দিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা পুনরুদ্ধার এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য নিরীহ মানুষ হত্যা বন্ধ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাজ্যকে বাংলাদেশের সত্যিকারের বন্ধু হিসেবে অভিহিত করেন এবং রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে দ্রুত প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তার গুরুত্বের ওপর জোর দেন।  এ সময় হাছান মাহমুদ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যুক্তরাজ্যের সমর্থন, সে দেশের নাগরিক এবং ব্রিটিশ-বাংলাদেশি প্রবাসীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনন্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্যের ঐতিহাসিক সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় উন্নীত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। একইসঙ্গে ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে লন্ডনের ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে উষ্ণ অভ্যর্থনাকারী এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তার নৃশংস হত্যাকাণ্ডে শোক প্রকাশকারী প্রয়াত সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার হ্যারল্ড উইলসনকে কৃতজ্ঞতায় স্মরণ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। হাছান মাহমুদ ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন পত্রে বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা অংশীদারিত্ব বৃদ্ধির ওপর জোর দেওয়ায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনককে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি তিনি ‘বঙ্গবন্ধু-এডওয়ার্ড হিথ ফ্রেন্ডশিপ অ্যাওয়ার্ড’ এবং ‘বঙ্গবন্ধু-হ্যারল্ড উইলসন ফ্রেন্ডশিপ অ্যাওয়ার্ড’ চালু করার জন্য যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের প্রশংসা করেন।  অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্যের স্পিকার, হাইকমিশনার এবং বিশিষ্ট অতিথিদের সঙ্গে নিয়ে ‘মুজিব অ্যান্ড ব্রিটেন’ প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বাংলাদেশের দুই মহান বন্ধু লর্ড মারল্যান্ড এবং লর্ড স্বরাজ পলের হাতে যথাক্রমে বঙ্গবন্ধু-এডওয়ার্ড হিথ ফ্রেন্ডশিপ অ্যাওয়ার্ড এবং বঙ্গবন্ধু-হ্যারল্ড উইলসন অ্যাওয়ার্ড হস্তান্তর করেন।  
সংসদ অধিবেশন শুরু
সংসদ অধিবেশন শুরু
৯ মে পর্যন্ত চলবে সংসদ অধিবেশন
৯ মে পর্যন্ত চলবে সংসদ অধিবেশন
এপ্রিলে ১৯৩ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
এপ্রিলে ১৯৩ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
‌‘অপতথ্য রোধে সরকার, গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজ একসঙ্গে কাজ করতে পারে’
‌‘অপতথ্য রোধে সরকার, গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজ একসঙ্গে কাজ করতে পারে’
ফের দাম কমলো এলপি গ্যাসের 
ফের দাম কমলো এলপি গ্যাসের 
ঈদের ৩ সপ্তাহ পর প্রেক্ষাগৃহে নতুন ২ সিনেমা
যে নায়ককে ডুবে যাওয়া থেকে উদ্ধার করেন কারিশমা
সময়টা  ১৯৯১ সাল, ‘প্রেম কয়েদি’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক ঘটে অভিনেত্রী কারিশমা কাপুরের। এরপর দীর্ঘ অভিনয় ক্যারিয়ারে অনেক সফল সিনেমা উপহার দিয়েছেন। বয়সে ছোট হরিশ কুমারকে অভিষেক চলচ্চিত্রে নায়ক হিসেবে পেয়েছিলেন কারিশমা কাপুর। অভিষেক সিনেমার শুটিং সেটে ডুবে যাচ্ছিলেন হরিশ। আর সেই সময়ে তাকে উদ্ধার করেছিলেন কারিশমা কাপুর। ইনস্ট্যান্ট বলিউডকে দেওয়া সাক্ষাৎকার এ তথ্য জানিয়েছেন আড়ালে চলে যাওয়া নায়ক হরিশ। হরিশ কুমার বলেন, সিনেমার (প্রেম কয়েদি) দৃশ্যে পুলে ডুবতে যাওয়া কারিশমাকে আমি লাফিয়ে পড়ে বাঁচাই। কিন্তু বাস্তবতা হলো তার বিপরীত; কারিশমাই আমাকে বাঁচায়। কারণ, আমি সাঁতার জানতাম না। ঘটনার বর্ণনা দিয়ে হরিশ কুমার বলেন, আমি ডুবতে যাচ্ছিলাম। কিন্তু সেটের সবাই ভাবছিলেন আমি প্রাঙ্ক করছি। সুতরাং কারিশমা ছাড়া সাহায্য করার জন্য কেউ এগিয়ে আসেননি। কারিশমা এসে আমাকে ধরেছিল, আমিও কারিশমার জামা ধরেছিলাম। ‘প্রেম কয়েদি’ সিনেমায় নীলিমা চরিত্রে অভিনয় করেন কারিশমা। চন্দ্র মোহন চরিত্রে অভিনয় করেন হরিশ কুমার। তখন তার বয়স মাত্র ১৫ বছর। আর কারিশমার বয়স ১৬ বছর। ‘প্রেম কয়েদি’ সিনেমা পরিচালনা করেন কে. মুরালি মোহন রাও। কারিশমা কাপুর অভিনয়ে এখন খুব একটা সরব নন। প্রায় ৬ বছর পর ‘মার্ডার মোবারক’ সিনেমায় অভিনয় করেন। চলতি বছরের ১৫ মার্চ মুক্তি পায় সিনেমাটি। অন্যদিকে, হরিশ কুমারও অভিনয় থেকে দূরে রয়েছেন। ২০১৮ সালে সর্বশেষ মুক্তি পায় তার অভিনীত সিনেমা।
যে নায়ককে ডুবে যাওয়া থেকে উদ্ধার করেন কারিশমা
পুলিশের ভয়ে ৬ রাজ্যে পালিয়ে শেষ রক্ষা হয়নি অভিনেতার
‘অনলাইন গেমিং অ্যাপে’ জুয়া কাণ্ডে একের পর এক বলিউড তারকাদের জড়ানোর অভিযোগ উঠছে। অনেকেই ‘ব্র্যান্ড প্রোমোটার’ হিসেবে কাজ করছে সেসব ‘অনলাইন বেটিং গেমিং অ্যাপে’র। এবার জুয়া কাণ্ডে গ্রেপ্তার বলিউড তারকা সাহিল খান। ভারতের ছত্তিশগড় থেকে অভিনেতাকে গ্রেপ্তার করেছে মুম্বাই পুলিশের স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম। এবার প্রকাশ্যে অভিনেতার গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে চাঞ্চল্যকর এক রিপোর্ট। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম অনুসারে, গ্রেপ্তারি এড়াতে ৪ দিনে ৬ রাজ্যে পালিয়ে বেড়িয়েছেন সাহিল। প্রথমে সাহিল খান গোয়ায় পালিয়ে যান, তারপর সেখান থেকে তিনি কর্ণাটকে যান এবং সেখান থেকে পৌঁছন হুব্বাল্লি শহরে। অবশেষে তিনি ব্যক্তিগত গাড়িতে করে হায়দরাবাদ পৌঁছন। সেখানে থাকাকালীন পুলিশ সাহিল খানের লোকেশন ট্র্যাক করে ফেলে, যার ফলে তিনি সঙ্গে সঙ্গে ছত্তিশগড় পালিয়ে যান। ছত্তিশগড়ের জগদলপুরের হোটেল আরাধ্যা ইন্টারন্যাশনালে থাকার সময় খবর পেয়ে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। টানা ৭২ ঘণ্টা ধরে অভিনেতার খোঁজ চালাচ্ছিল মুম্বাই পুলিশ। সাহিল খানকে গ্রেপ্তার করার সময় তাঁর থেকে দুটি মোবাইল ও কিছু নগদ অর্থ বাজেয়াপ্ত করা হয়। মহাদেব বেটিং অ্যাপ মামলা মূলত অনলাইন জুয়ার একটি মামলা। ওই অ্যাপের মাধ্যমে তাস, কার্ড, ব্যাডমিন্টন, টেনিস, ফুটবল এবং ক্রিকেট ম্যাচ নির্ভর জুয়া খেলা হতো বলে অভিযোগ রয়েছে। দেশের একাধিক বড় বড় রিয়েল এস্টেট সংস্থাও এর সঙ্গে যুক্ত আছে বলেই দাবি তদন্তকারীদের। সবমিলিয়ে প্রায় ১৫০০০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ। বেআইনি ভাবে মহাদেব অ্যাপের মাধ্যমে আইপিএল ম্যাচ সম্প্রচারের অভিযোগও রয়েছে। এই অ্যাপের বিজ্ঞাপনে কাজ করার জন্য সম্প্রতি অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়াকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য় তলব করেছে মহারাষ্ট্র পুলিশের সাইবার শাখা। দীর্ঘদিন ধরেই তদন্ত চলছে মহাদেব বেটিং অ্যাপ কেলেঙ্কারির। অ্যাপের দুই মাথা সৌরভ চন্দ্রকার ও রবি উপ্পল, দুজনেই এই কর্মকাণ্ড দুবাই থেকে চালাতেন বলে জানা গিয়েছিল। নতুন আইডি তৈরি করে এই অনলাইন বেটিং অ্যাপে যাঁরা রেজিস্ট্রার করতেন, তাদের টাকা এক বেনামি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা পড়ত। মূল কাজটা সংযুক্ত আরব আমিরশাহী থেকেই চলত বলেই দাবি তদন্তকারীদের। ইতোমধ্যেই এই ঘটনায় রণবীর কাপুর, সানি লিওনি, টাইগার শ্রফ, নেহা কাক্কারসহ একাধিক তারকার নাম জড়িয়েছে।  
পুলিশের ভয়ে ৬ রাজ্যে পালিয়ে শেষ রক্ষা হয়নি অভিনেতার
সত্যজিৎ রায়ের আলোচিত ৫ চলচ্চিত্র
প্রথমবারের মতো বাংলা সিনেমা যার হাত ধরে পৌঁছেছিল বিশ্ব দরবারে, সেই কিংবদন্তি চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের আজ জন্মদিন। জীবদ্দশায় মোট ৩২টি কাহিনিচিত্র ও চারটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করা এই গুণী নির্মাতা ডাক পেয়েছেন কান, বার্লিনসহ বিশ্ব চলচ্চিত্রের সব বড় বড় উৎসবে। ভূষিত হয়েছেন জাতীয়-আন্তর্জাতিকসহ অসংখ্য পুরস্কারে।  আজ আমরা জানবো খ্যাতনামা এই নির্মাতার বহুল আলোচিত পাঁচটি চলচ্চিত্র সম্পর্কে। পথের পাঁচালী সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্র নিয়ে কথা বললে সবার আগে যে নামটি সামনে আসে, তা হলো ‘পথের পাঁচালী’। ১৯৫৫ সালে মুক্তি পাওয়া এই চলচ্চিত্র দিয়েই তিনি নির্মাতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। একই সঙ্গে সক্ষম হন সমালোচকদের নজর কাড়তেও। বাংলা সাহিত্যের খ্যাতনামা কথাসাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পথের পাঁচালী’ উপন্যাস অবলম্বনে সত্যজিৎ রায় এই সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন। এতে অজপাড়াগাঁয়ে কঠোর দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই করে বেঁচে থাকা একটি পরিবার ও তাদের সুখ-দুঃখের কাহিনি তিনি দারুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। সিনেমাটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে রয়েছে অপু নামের একটি শিশু। যাকে নিয়ে সত্যজিৎ রায় পরবর্তীতে নির্মাণ করেন ‘অপরাজিত’ এবং ‘অপুর সংসার’ নামে আরও দু’টি সিনেমা। মুক্তির পরই ‘পথের পাঁচালী’ সিনেমাটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বেশ কয়েকটি পুরস্কার অর্জন করে। এরপর ১৯৫৬ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভূষিত হয় ‘শ্রেষ্ঠ মানবিক দলিল’ পুরস্কারে। জলসাঘর কথা সাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়ের কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত সিনেমা ‘জলসাঘর’। এই সিনেমায় সত্যজিৎ রায় গত শতাব্দীর বিশের দশকে যখন ব্রিটিশ সরকার ভারতে জমিদারি প্রথার বিলুপ্তি ঘোষণা করে, তখনকার প্রেক্ষাপট তুলে ধরেছেন। ১৯৫৮ সালে মুক্তি পাওয়া চলচ্চিত্রটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে বিশ্বম্ভর বাবু নামের একজন সদ্য সাবেক জমিদারকে দেখানো হয়েছে। যিনি কোনোভাবেই তার জমিদারির পতন মেনে নিতে পারেন না। একইসাথে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তার করুণ পরিণতিও। এই সিনেমার মাধ্যমে তৃতীয় বারের মতো ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন সত্যজিৎ রায়। মহানগর কথা সাহিত্যিক নরেন্দ্রনাথ মিত্রের ছোটগল্প ‘অবতরণিকা’ অবলম্বনে ‘মহানগর’ সিনেমাটি নির্মাণ করেন সত্যজিৎ রায়। ১৯৬৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই সিনেমার জন্য ১৯৬৪ সালে অনুষ্ঠিত চতুর্দশ বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা পরিচালকের খেতাব পান এই বাঙালি নির্মাতা। জিতে নেন ‘সিলভার বিয়ার ফর বেস্ট ডিরেক্ট’ পুরস্কার।  ‘মহানগর’ সিনেমার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন খ্যাতনামা অভিনয়শিল্পী মাধবী মুখোপাধ্যায়। যাকে প্রথমে দেখা যায় রক্ষণশীল মধ্যবিত্ত পরিবারের একজন গৃহবধূ হিসেবে। কিন্তু তৎকালীন কলকাতায় সংসার চালানোর জন্য স্বামীর আয় যথেষ্ট না হওয়ায় পরে তিনি অনেকটা জোর করেই বাড়ির বাইরে বের হন এবং একটি চাকরি নেন। এক পর্যায়ে স্বামী চাকরি হারালে পুরো সংসারের হাল ধরেন। এমন অবস্থার মধ্যেও নিজের অফিসে ঘটে যাওয়া এক অন্যায়ের প্রতিবাদে উপার্জনের একমাত্র উৎস সেই চাকরিতেও ইস্তফা দেন তিনি। এই চলচ্চিত্রের জন্য সত্যজিৎ রায় যেমন কুড়িয়েছেন সমালোচকদের প্রশংসা, তেমনি ‘অসাধারণ’ অভিনয়ের মাধ্যমে তাদের নজর কেড়েছেন অভিনয়শিল্পী মাধবী মুখোপাধ্যায়। অশনি সংকেত বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘অশনি সংকেত’ উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত সিনেমা ‘অশনি সংকেত’। যা ১৯৭৩ সালে মুক্তি পায়। সিনেমাটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ১৯৪৩ সালে ব্রিটিশ ভারতে, বিশেষতঃ বাংলা অঞ্চলে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক দুর্ভিক্ষ, যা তেতাল্লিশের মন্বন্তর নামে পরিচিত- তার প্রেক্ষাপটে রচিত হয়েছে। সত্যজিৎ রায়ের এই সিনেমাটি সত্তরের দশকে বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা চলচ্চিত্রের পুরস্কার জিতে নেয়। ‘সিলভার বিয়ার’ পাওয়ার নয় বছর পর তার হাতে ওঠে কানের ‘গ্লোল্ডেন বিয়ার’। পাশাপাশি ভারতের রাষ্ট্রপতি স্বর্ণপদকসহ আরও বেশ কয়েকটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করে। হীরক রাজার দেশে ১৯৮০ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ সিরিজের দ্বিতীয় সিনেমা ‘হীরক রাজার দেশে’। এতে প্রজাদের ওপর নির্যাতন চালানো একজন স্বৈরশাসকের শেষ পরিণতি কেমন হয়, সেটিই তুলে ধরা হয়।  শিশুসাহিত্যিক উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরীর জনপ্রিয় দুই চরিত্র গুপী ও বাঘার উপস্থিতি এবং তাদের ছড়ার সুরে বলা সংলাপের কারণে শিশু-কিশোরদের কাছেও ‘হীরক রাজার দেশে’ সিনেমাটি বিশেষভাবে জনপ্রিয়। এতে গুপী-বাঘা চরিত্রে অনবদ্য অভিনয় করে তপন চট্টোপাধ্যায় এবং রবি ঘোষ দর্শক-সমালোচক উভয়ের কাছ থেকেই প্রশংসা কুড়ান। তবে সমালোচকদের অনেকেই মনে করেন, শক্তিশালী অভিনয়ের দিক থেকে ছবিতে তাদেরকেও ছাপিয়ে গেছেন ‘হীরক রাজা’র চরিত্রে অভিনয় করা খ্যাতনামা শিল্পী উৎপল দত্ত। এই সিনেমার মাধ্যমে সত্যজিৎ রায় আরও একবার ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
সত্যজিৎ রায়ের আলোচিত ৫ চলচ্চিত্র
প্রভাসের ‘বাহুবলী’ নিয়ে নতুন খবর
দক্ষিণী পরিচালক রাজামৌলির সিনেমা নিয়ে দর্শকের আগ্রহের শেষ নেই। ২০১৫ সাকে ‘বাহুবলী’ সিনেমা দিয়ে আলোচনার সৃষ্টি করেছিলেন তিনি। সিনেমাটি দিয়ে নতুন করে দর্শকের সামনে হাজির হয়েছিলেন প্রভাস। বাহুবলীর প্রথম কিস্তিতে দর্শকের মনে নানান প্রশ্ন এসেছিল যার উত্তর মিলেছিল দুই বছর পর ‘বাহুবলী টু’ সিনেমাটিতে। দুই কিস্তিতে বাহুবলী এখনও বিশ্বব্যাপী ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয় করা সিনেমা। বাহুবলীর সাফল্যের পর এর দর্শকপ্রিয়তা দেখে নির্মাতা রাজামৌলি ঘোষণা দিয়েছিলেন বাহুবলীর গল্প নতুন করে দর্শকদের সামনে আনবেন। এবার নিজের কথা রাখলেন রাজামৌলি। নতুন রূপে ‘বাহুবলী’ নিয়ে আসছেন এই নির্মাতা। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (টুইটার) একটি পোস্ট দিয়েছেন এসএস রাজামৌলি। তিনি লিখেছেন, জনগণ যখন মহেশমতির নাম ধরে চিৎকার করেন, তখন মহাবিশ্বও তার প্রত্যাবর্তন আটকাতে পারে না। ‘বাহুবলী: ক্রাউন অব ব্লাড’ অ্যানিমেটেড সিরিজের ট্রেলার আসছে। ২০১৫ সালের ১০ জুলাই মুক্তি পায় ‘বাহুবলী: দ্য বিগিনিং’। এর কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন প্রভাস, রানা দাগ্গুবতি, আনুশকা শেঠি, তামান্না ভাটিয়া প্রমুখ। ১৮০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমা বক্স অফিসে আয় করে ৬৫০ কোটি রুপি। এরপর ২০১৭ সালের ১৮ এপ্রিল মুক্তি পায় ‘বাহুবলী-দ্য কনক্লুশন’। এর কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন প্রভাস, রানা দাগ্গুবতি, আনুশকা শেঠি, তামান্না ভাটিয়া প্রমুখ। ২৫০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমা বিশ্বব্যাপী বক্স অফিসে আয় করে ১ হাজার ৭৮৮ কোটি রুপি।
প্রভাসের ‘বাহুবলী’ নিয়ে নতুন খবর
মতলব উত্তর থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫ জনের পরিচয় মিলেছে
দুদিন সিলেটের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
বিয়েবাড়িতে কাজীর সহকারীকে থাপ্পড় বিএনপি নেতার, অতঃপর...  
নদী দখলদারদের তালিকা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে: সারোয়ার মাহমুদ
নদী দখলদারদের তালিকা হচ্ছে, পূর্বেও হয়েছে। সেগুলো এখন যাচাই বাছাই হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান সারোয়ার মাহমুদ। সেই সঙ্গে পাম নদীর গতিপথ পরিবর্তন অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।  বৃহস্পতিবার (২ মে) সকালে পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার বেংহাড়ি বনগ্রাম ইউনিয়নের পামেরপাড় এলাকায় পাম নদী পরিদর্শনকালে এই কথা জানান তিনি।  সারোয়ার মাহমুদ বলেন, নদী দখলমুক্ত থাক এটা একটি রাষ্ট্রের অঙ্গীকার। নদী জনসাধারণের জন্য নদী দেশের জন্য প্রকৃতির একটি অনুসঙ্গ। শুধু দখল উচ্ছেদ করলেই হয় না। এগুলো মেইনটেন করতে হয়। দখল মুক্ত করার পর এটিকে সংরক্ষণ করা যেন এটি পুনরায় অপদখল হয়ে না যায়। সেই ধরণের কিছু উদ্যোগ নেওয়া দরকার। এখন নদীগুলো যে অবস্থায় আছে সেগুলোকে দখলমুক্ত, দূষণ মুক্ত করা দরকার। ফ্লোগুলো যেন স্বাভাবিক থাকে সেই ব্যবস্থা নেয়া দরকার। জীববৈচিত্রের প্রতিকূল বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা এবং আজকে যে উষ্ণতা দেখা দিয়েছে, পানির স্তর নিচে নেমে গেছে সেসব বিষয়ে মানুষকে সতর্ক করা। একজনের কাজের জন্যে যেন অনেক মানুষের কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেটিকে সজাগ থাকা।  তিনি বলেন, নদী সংরক্ষণের সঙ্গে যারা জড়িত প্রশাসন, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে আমরা পাম নদী পরিদর্শন করেছি। এখানে নদীর গতি পরিবর্তন করা হয়েছে। এটি আমরা কাগজপত্র ও রেকর্ড দেখে মূল্যায়ন করবো। তারপর আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অনুরোধ করবো। তবে আমি জনগণকে সম্পৃক্ত করে এখানে যেন নদীর গতিপ্রবাহ ঠিক থাকে, জীববৈচিত্র ঠিক থাকে সে ব্যাপারে সবাই যেন উদ্যোগী হয়। স্থানীয়রাও যেন তাদের যার যার অবস্থান থেকে নদী রক্ষায় ভূমিকা রাখে। তাহলেই নদীগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় থাকবে এবং এর দ্বারা জীববৈচিত্র ও মানুষ উপকৃত হবে। উল্লেখ্য, পাম নদী দখল করে পাড়বাঁধা পুকুর খননের ঘটনা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে বৃহস্পতিবার সকালে পাম নদী পরিদর্শনে আসেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান সারোয়ার মাহমুদ। তিনি দখল হওয়া পাম নদীর বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন। এ সময় দখলকারীদের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি। ম্যাপ মিলিয়ে দেখতে পান নদীটি আগে ছিলো দখলকারী জিয়াউর রহমানের বাড়ির পাশ দিয়েই। পরে গতি পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে। তিনি এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রদক্ষেপ নিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন। এদিকে নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের উপস্থিতির খবর পেয়ে প্রভাবশালী জিয়াউর পরিবারের হুমকিতে কোন ভুক্তভোগিকেই বাড়িতে পাওয়া যায় নি। এ সময় পঞ্চগড়ের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আব্দুল কাদের, বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহরিয়ার নজির, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আশুতোষ বর্মন, বেংহারী বনগ্রাম ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান সাহেব আলী উপস্থিত ছিলেন। গত ২০ এপ্রিল পঞ্চগড়ে পাম নদী দখল করে মাছ চাষ করছে প্রভাবশালীরা মর্মে আরটিভিতে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।    
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ল
আরব আমিরাতে নজিরবিহীন বৃষ্টি, বহু ফ্লাইট বাতিল
নারীরা পুরুষের চেয়ে বেশি বাঁচলেও অসুস্থ থাকেন বেশি: গবেষণা
ভেঙে গেল ভারতের ১২৭ বছরের পুরোনো গোদরেজ গ্রুপ
ভেঙে গেল ভারতের ১২৭ বছরের পুরোনো গোদরেজ গ্রুপ
ভারী বর্ষণে মহাসড়কে ধস, চীনে ২৪ প্রাণহানি
ভারী বর্ষণে মহাসড়কে ধস, চীনে ২৪ প্রাণহানি
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণা কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণা কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের
যুক্তরাষ্ট্রে দুই বাংলাদেশি হত্যাকাণ্ডে গ্রেপ্তার ব্যক্তি ৫ দিনের রিমান্ডে
যুক্তরাষ্ট্রে দুই বাংলাদেশি হত্যাকাণ্ডে গ্রেপ্তার ব্যক্তি ৫ দিনের রিমান্ডে
বড় হারের সঙ্গে সিরিজও খোয়ালো বাংলাদেশ
বিশ্বকাপ দল নিয়ে যা বললেন শান্ত
টস জিতে ব্যাটিংয়ে হায়দরাবাদ
চলতি আইপিএলে ৯ ম্যাচে ৮ জয়ে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার সবার ওপরে রাজস্থান রয়্যালস। প্লে-অফের দৌড়ে পয়েন্ট টেবিলের অন্য দলগুলোর ধরাছোঁয়ার বাইরে তারা। অন্যদিকে সমান ম্যাচে পাঁচ জয়ে পয়েন্ট টেবিলের পাঁচে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। তাই প্লে-অফের দৌড়ে টিকে থাকতে এই ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই তাদের। শেষ চারের দৌড়ে এগিয়ে যাওয়ার লড়াইয়ে নিজেদের দশম ম্যাচে মাঠে নামছে দল দুটি। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন হায়দরাবাদের অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে ম্যাচটি।  রাজস্থান রয়্যালস একাদশ : যশস্বী জয়সওয়াল, সাঞ্জু স্যামসন (অধিনায়ক), রিয়ান পরাগ, ধ্রুব জুরেল, রোভম্যান পাওয়েল, শিমরন হেটমায়ার, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, ট্রেন্ট বোল্ট, আভেস খান, যুজবেন্দ্র চাহাল, সন্দীপ শর্মা সানরাইজার্স হায়দরাবাদ একাদশ : ট্র্যাভিস হেড, অভিষেক শর্মা, আনমোলপ্রীত সিং, হেনরিক ক্লাসেন, নীতিশ রেড্ডি, আবদুল সামাদ, শাহবাজ আহমেদ, মার্কো জানসেন, প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), ভুবনেশ্বর কুমার, টি-নটরাজন।
সিরিজ রক্ষার ম্যাচেও বাংলাদেশের মামুলি পুঁজি
সিরিজ রক্ষার ম্যাচেও বাংলাদেশের মামুলি পুঁজি
কোকাকোলার বোতল সরিয়ে আলোচনায় রাজা
কোকাকোলার বোতল সরিয়ে আলোচনায় রাজা
সিরিজ রক্ষার ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ রক্ষার ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
চমক রেখে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা পাকিস্তানের
চমক রেখে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা পাকিস্তানের
‘টি-টোয়েন্টিতে বড় দল, ছোট দল বলতে কিছু নেই’
‘টি-টোয়েন্টিতে বড় দল, ছোট দল বলতে কিছু নেই’
খালি পেটে মিছরি ভেজানো পানির উপকারিতা
গরমে পুড়ছে পুরো দেশ। কোনো কিছুতেই যেন কমছে না গরমের প্রভাব। এই সময় নানা অসুখ হয় শরীরে। সব থেকে ভয়ের হলো হিটস্ট্রোক। কখন যে হবে কেউ বলতে পারে না। তবে এই প্রবল গরমে আপনাকে সুস্থ রাখতে পারে মিছরির পানি।  আগেকার দিনের মানুষরা এই মিছরির পানি খেয়েই সুস্থ থেকেছেন। বাইরে রোদ থেকে ফিরলে সঙ্গে সঙ্গে মিছরি ভেজানো পানি খেতেন। মিছরি আখ এবং খেজুরের রস থেকে তৈরি হয়। তাই এটি খুব স্বাস্থ্যকর। সেই সঙ্গে মিছরি ভেজানো পানি খেতে খুব মজা। গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে এর আর দ্বিতীয় কোনও জুড়ি নেই। রাতে কয়েক টুকরো মিছরি এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে বাড়ি থেকে বেরোনোর আগে বা খালি পেটে খেয়ে নিন। দেখবেন সারাদিন এত গরমেও নিজেকে ক্লান্ত মনে হবে না। যাদের শরীরে হিমোগ্লোবিন কম তাদের জন্য এই মিছরি ভেজানো পানি খুব উপাকারী। নিয়মিত এই পানি খেলে সহজে আপনি ক্লান্ত হবেন না। ইমিউনিটি সিস্টেম ভালো হবে। গরমে নাক থেকে রক্ত পড়লে খেতে হবে এক গ্লাস মিছরি ভেজানো পানি। নিয়মিত খেলে আর রক্ত পড়বে না। হজম শক্তি বাড়ায় মিছরির পানি। দুর্বল লাগলেই খেয়ে নিন এই পানি। সঙ্গে সঙ্গে এনার্জি ফিরে পাবেন।
সজনে পাতার ভর্তা বানাবেন যেভাবে
সজনে পাতার ভর্তা বানাবেন যেভাবে
তীব্র রোদে মোটরসাইকেল চালাতে বিশেষজ্ঞদের সতর্কতা
তীব্র রোদে মোটরসাইকেল চালাতে বিশেষজ্ঞদের সতর্কতা
প্রাণ জুড়াতে পান্তা, সঙ্গে থাকুক ২ পদ
প্রাণ জুড়াতে পান্তা, সঙ্গে থাকুক ২ পদ
অনলাইন জরিপ
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিচারককে যা বললেন মিল্টন সমাদ্দার
কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপনে আইনি নোটিশ
কোর্টের সব এজলাস কক্ষে এসি স্থাপনে আইনি নোটিশ
শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ
শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ
মিল্টন সমাদ্দারের ৭ দিনের রিমান্ড চায় ডিবি
মিল্টন সমাদ্দারের ৭ দিনের রিমান্ড চায় ডিবি
জামিন পেলেন ড. ইউনূস
গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায় জামিন পেয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বাকি ১৩ আসামি। বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেনের আদালত এ জামিন মঞ্জুর করেন। এদিন অর্থ আত্মসাতের আলোচিত এ মামলার অভিযোগ গঠনে শুনানির দিন ধার্য রয়েছে। এর আগে সকালে ড. ইউনূস পূর্বশর্তে জামিন আবেদন করেন। এরপর এ মামলায় হাজিরা দিতে বেলা ১১টা ২০ মিনিটে আদালতে পৌঁছান তিনি। প্রসঙ্গত, গত বছরের ৩০ মে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে  ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। সংস্থার উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। এরপর চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে নতুন একজন আসামির নাম যুক্ত করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার। আসামিদের বিরুদ্ধে ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। গত ২ এপ্রিল ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ চার্জশিট গ্রহণ করে মামলার বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ বদলির আদেশ দেন। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা জালিয়াতির মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছেন। সদস্যদের উপস্থিতিতে ২০২২ সালের ৯ মে অনুষ্ঠিত ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় হিসাব খোলা হয়। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনা লভ্যাংশ বিতরণের জন্য গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন এবং গ্রামীণ টেলিকমের সঙ্গে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট চুক্তি হয় ওই বছরের ২৭ এপ্রিল। গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভার হিসাব খোলার সিদ্ধান্ত ৯ মে হলেও হিসাব খোলা হয় একদিন আগে ৮ মে। সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টেও ৮ মে ব্যাংক হিসাব দেখানো আছে, যা বাস্তবে অসম্ভব। এরকম ভুয়া সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টের শর্ত অনুযায়ী ও ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০২২ সালের ১০ মে গ্রামীণ টেলিকমের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মিরপুর শাখা থেকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা স্থানান্তর করা হয়। পরবর্তী সময়ে ২২ জুন অনুষ্ঠিত গ্রামীণ টেলিকমের ১০৯তম বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে অতিরিক্ত ১ কোটি ৬৩ লাখ ৯১ হাজার ৩৮৯ টাকা প্রদানের বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়। অন্যদিকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাব থেকে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন নামীয় ডাচ-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিসের হিসাব থেকে তিন দফায় মোট ২৬ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু কর্মচারীদের লভ্যাংশ বিতরণের আগেই তাদের প্রাপ্য অর্থ তাদের না জানিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে ২০২২ সালের মে ও জুন মাসের বিভিন্ন সময়ে সিবিএ নেতা মো. কামরুজ্জামান, মাইনুল ইসলাম ও ফিরোজ মাহমুদ হাসানের ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখার হিসাবে ৩ কোটি টাকা করে মোট ৯ কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়।  একইভাবে অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীর কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনের ধানমন্ডি শাখার হিসাবে ৪ কোটি টাকা ও দ্য সিটি ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাবে ৫ কোটি টাকা এবং অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ ও অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীর স্ট্যান্ডার্ড টাচার্ড ব্যাংকের গুলশান নর্থ শাখায় যৌথ হিসাবে ৬ কোটি স্থানান্তর করা হয়, যা তাদের প্রাপ্য ছিল না। দুদকের রেকর্ডপত্র অনুযায়ী, অ্যাডভোকেট ফি হিসেবে প্রকৃতপক্ষে হস্তান্তরিত হয়েছে মাত্র ১ কোটি টাকা। বাকি ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বোর্ড সদস্যদের সহায়তায় গ্রামীণ টেলিকমের সিবিএ নেতা এবং অ্যাডভোকেটসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অসৎ উদ্দেশ্যে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টের শর্ত লঙ্ঘন করে জালিয়াতির আশ্রয়ে গ্রামীণ টেলিকম থেকে ওই অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। যা দণ্ডবিধি ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।  এদিকে শ্রমিক-কর্মচারীদের অর্থ আত্মসাতের মামলায় আসামিরা হলেন, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস. এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও দপ্তর সম্পাদক কামরুল ইসলাম।  
জামিন পেলেন ড. ইউনূস
কৃষিজমি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা মানা হবে না: হাইকোর্ট
কৃষিজমি থেকে মাটি কেটে চাষাবাদের অনুপযোগী করা ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫ ধারার অপরাধের মধ্যে পড়ে বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, এই মাটি ক্ষয় চক্রের হাত থেকে অসহায় কৃষকদের বাঁচাতে হবে। কৃষিজমি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় কৃষিজমির উপরিভাগের মাটি কেটে চাষাবাদের অনুপযোগী করার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের লিখিত আদেশে এসব মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার (২ মে) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ লিখিত আদেশ দেন। আদেশে বলা হয়েছে, মাটির উপরের স্তরেই বেশিরভাগ জৈব পদার্থ, পুষ্টি এবং জীবন্ত অণুজীব ঘনীভূত হয়। এটি মাটির সবচেয়ে উর্বর স্তর, যেখানে গাছপালা বেড়ে ওঠে এবং যেখানে পৃথিবীর বেশিরভাগ জৈবিক মাটির কার্যকলাপ ঘটে। উপরের মাটি কাটা হলে মাটির জীবন দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রাথমিকভাবে দেখা যাচ্ছে যে সাতকানিয়ার কিছু দুর্বৃত্ত অবৈধভাবে বা জোরপূর্বক প্রায় ৪০ থেকে ৫০ ফুট গর্ত করে মাটি কাটছে এবং খনন করছে যার জন্য কৃষকরা সেখানে চাষাবাদ করতে পারছেন না। কৃষিজমি খননের এই কার্যকলাপ সেই এলাকার পরিবেশের পাশাপাশি জীব বৈচিত্র্যের ভারসাম্যেরও ক্ষতি করেছে। এ অবস্থায় এতটুকু বলাই যথেষ্ট যে, বিবাদীদের উচিত এই মাটি ক্ষয় চক্রের হাত থেকে অসহায় কৃষকদের বাঁচানো। এ ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবকিছু জেনেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয় না। এখানে উল্লেখ্য যে জমিগুলো গর্ত করা হয়েছে সেই জমিগুলো ঢাকা-কক্সবাজার রেললাইনের খুব কাছে, যা উপরের মাটি কাটার কারণে হুমকির মুখে পড়েছে। এই ধরনের আচরণ ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫ ধারার অধীনে অপরাধের মধ্যে পড়ে। এসব কারণে আমরা বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিচ্ছি। তদন্ত কমিটিকে যে বিষয়গুলো তদন্ত করতে হবে সেগুলো হলো- ১. কীভাবে ওই অঞ্চলের কৃষিজমি সুরক্ষিত হবে তার সুপারিশ করতে হবে এবং ক্ষয়ক্ষতি মূল্যায়ন করতে হবে। ২. চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় কৃষি জমির উপরের মাটি কাটার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের খুঁজে বের করতে হবে। ৩. প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অবহেলা, স্থানীয় প্রশাসনের কোনো সম্পৃক্ততা আছে কি না, তা তদন্ত করতে হবে। ৪. ওই এলাকার কৃষিজমির উপরের মাটি কাটার কারণে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সেটা তুলে ধরতে হবে। ৫. ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য ক্ষতির পরিমাণ কীভাবে নির্ধারণ করা যায়, তার সুপারিশ করতে হবে। হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, চট্টগ্রামের জেলা ও দায়রা জজকে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করার জন্য একজন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে মনোনীত করতে হবে। বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার মনোনয়নের তারিখ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আদেশে। এছাড়া আদেশে বিবাদীদের সাতকানিয়ায় কৃষিজমির উপরের মাটি ভরাট করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যা ইতোমধ্যে কাটা হয়েছে, ৩০ দিনের মধ্যে বাইরে থেকে পলিমাটি এনে তা ভরাট করতে বলা হয়েছে।সেইসঙ্গে সাতকানিয়া থানার মধ্যে কতটি ইটভাটা রয়েছে এবং তাদের অবস্থা কী, তাদের পরিবেশগত ছাড়পত্র আছে কি না, তা আদেশ পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিচার বিভাগীয় এ আদেশে। আদেশের সময় অনলাইনে আদালতে হাজির ছিলেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার, সাতকানিয়ার উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ওসি। এর আগে সোমবার (২২ এপ্রিল) চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় কৃষি জমির উপরিভাগের মাটি (টপসয়েল) কাটার ওপর নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রতিপালন না হওয়ায় ব্যাখ্যা জানতে তাদেরকে অনলাইনে তলব করেন হাইকোর্ট। মঙ্গলবার দুপুর ১টায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয় তাদের।  
কৃষিজমি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা মানা হবে না: হাইকোর্ট
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের প্রায় ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের ওপর আজ শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ এই শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে এদিন ড. মুহাম্মদ ইউনূস আদালতে হাজিরা দিবেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন তার আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গত ২ এপ্রিল ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেন ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আস সামছ জগলুল হোসেন। তিনি পরবর্তী বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ বদলির আদেশ দেন। এ মামলায় গত ৩ মার্চ আত্মসমর্পণ করে জামিন পান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গত ১ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস এম হুজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
‘শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনের শাস্তি বাড়ছে’
শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনে মালিকদের শাস্তির পরিমাণ বাড়ছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান। আইনমন্ত্রী বলেন, ‘কারখানার মালিকদের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হচ্ছে, তাদের বিচার হচ্ছে। শ্রমিক অধিকার যারা লঙ্ঘন করে তাদের সাজা নিয়ে আইনে একটি ধারা আছে। সেখানে ৫ হাজার টাকা সাজা ছিল, এখন (আগের সংশোধনীতে) সেটিকে ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে। মালিক-শ্রমিক ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলাপ করে এখন হয়তো বা ২৫ হাজার টাকা করা হবে।’ তিনি বলেন, ‘আইএলও থ্রেশহোল্ড কমিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছে। আগে ২০ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশে নামিয়ে এনেছিলাম, যেখানে ৩ হাজার বা তার ওপরে শ্রমিক আছে সেখানের জন্য প্রযোজ্য হওয়ার কথা। এটা আমরা সংশোধন করে সব কারখানার জন্য ১৫ শতাংশ থ্রেশহোল্ড অর্থাৎ ১৫ শতাংশ শ্রমিক রাজি হলেই একটি ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করতে পারবে। আমরা আইএলওর সেই প্রস্তাব মেনে নিয়েছি এবং সেটা অন্তর্ভুক্ত করছি। ১৫ শতাংশে তারা (আইএলও) এখন রাজি হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য ১০ শতাংশে যাওয়া।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কোনো দরকষাকষির মধ্যে নেই। আইএলওতে শ্রমিকদের অধিকার যাতে রক্ষা হয় তা নিয়ে আলোচনা হয় এবং সেটা নিয়েই সবসময় তাদের বক্তব্য থাকে। শ্রম আইন আমরা সংশোধন করছি। গত সংসদে এটি সংশোধন করার পর রাষ্ট্রপতির কাছে গিয়েছিল, কিছু ক্রটি-বিচ্যুতি থাকায় এটি ফেরত আনা হয়েছে।’ আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের শ্রমিক অধিকার নিয়ে ২০১৯ সালে আইএলওর গভর্নিং বডিতে নালিশ পড়েছিল। আমাদের বিরুদ্ধে যে অহেতুক নালিশ করা হয়েছে সেটি শেষ হওয়া উচিত। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের শ্রম আইন নিয়ে কথা বলতে আমরা তাদের (আইএলও) সঙ্গে বসেছিলাম। শ্রম আইন সংশোধনের আগ পর্যন্ত স্টেকহোল্ডার এবং যেসব আন্তর্জাতিক সংস্থা শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে কথা বলে তাদের কথা শুনব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ইতোমধ্যে আইএলওর সাজেশন শুনেছি। সিদ্ধান্ত হয়েছে আগামী ৭ মে আইএলও তাদের সাজেশন শ্রম মন্ত্রণালয়ের টেকনিক্যাল কমিটিতে উপস্থাপন করবে। ১২ মে আমরা সেটা সম্পূর্ণ করার জন্য সভা ডাকব।’ তিনি আরও বলেন, ‘শ্রম আইন যখন প্রণয়ন করা হয় সারাবিশ্বের বেস্ট প্র্যাকটিসগুলো আমরা অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করি। সেই বেস্ট প্র্যাকটিস অন্তর্ভুক্ত করার যে চেষ্টা সেখানে কিন্তু আইএলওর একটি কন্ট্রিবিউশন থাকে।’
‘শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনের শাস্তি বাড়ছে’

নামাজের ওয়াক্ত শুরু

তারিখ : ০২ মে, ২০২৪
অনলাইন সংস্করণ
শনি
রোব
সোম
মঙ্গল
বুধ
বৃহ
শুক্র
জনগণের ম্যান্ডেট নিয়েই আ.লীগ রাষ্ট্র পরিচালনা করছে: কাদের
জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করে নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে এবং জনগণের ম্যান্ডেট নিয়েই রাষ্ট্র পরিচালনা করছে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বৃহস্পতিবার (২ মে) আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানের সই করা এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন। কাদের বলেন, গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৯৭৫ সালের পর দেশে অনুষ্ঠিত সব নির্বাচনের তুলনায় সুষ্ঠু হয়েছে। আওয়ামী লীগ সবসময় জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এসেছে। আওয়ামী লীগ কোনো মিলিটারি ডিক্টেটরের পকেট থেকে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল না বা ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলও না। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ঐতিহাসিকভাবে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারসহ সব অধিকার প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দিয়েছে এবং জনগণের মধ্য থেকে উঠে আসা রাজনৈতিক শক্তি। তারই ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগ সর্বদা জনগণের ভোটাধিকারসহ অন্যান্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, বিএনপি সবসময় ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য জনগণের ভোটাধিকার হরণ করেছে। যে কারণে তাদের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে ভীতি রয়েছে এবং তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চায় না। একবার তারা তাদের ক্ষমতায় আসার পথ নির্বিঘ্ন করতে অর্ধকোটি ভোটারকে তালিকা থেকে বাদ দিয়েছিল। আবার ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার সৃষ্টি করেছিল। যারা জনগণের ভোটাধিকার হরণের জন্য বিভিন্ন অপকৌশল গ্রহণ করেছিল তাদের মুখে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের কথা মানায় না। কাদের বলেন, বিএনপির রাজনীতির মূল উদ্দেশ্য হলো যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা দখল করা। তারা রাষ্ট্রক্ষমতা দখল এবং তা অবৈধভাবে ব্যবহার করে দুর্নীতি ও লুটপাটতন্ত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। বাংলাদেশের ললাটে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কলঙ্ক লেপন করেছিল। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন তাদের অপশাসন-দুঃশাসনের ফলে দেশের জনগণকে দুঃসহ জীবনযাপন করতে হতো। আজ তারা শ্রমজীবী মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলেছে। অথচ তারা ক্ষমতায় থাকতে কোনোদিন শ্রমিকদের বেতন-ভাতা বাড়ায়নি। বরং বেতন-বোনাসের দাবিতে আন্দোলনরত শ্রমিকের বুকে গুলি চালিয়ে হত্যা, সারের দাবিতে আন্দোলন করায় কৃষক হত্যা এবং বিদ্যুতের দাবিতে আন্দোলন করায় সাধারণ মানুষকে হত্যার মাধ্যমে বন্দুকের জোরে মানুষকে জিম্মি করে বাংলাদেশকে দুঃশাসনের জাঁতাকলে পিষ্ট করেছিল বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি আদমজী জুটমিলসহ বিভিন্ন কলকারখানা বন্ধ করে শ্রমজীবী মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছিল। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে কয়েক ধাপে পোশাক শ্রমিকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করেছে, চা-শ্রমিকদের বেতন-ভাতা বাড়িয়েছে।  কাদের বলেন, শ্রমজীবী মানুষসহ সব মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটেছে। আওয়ামী লীগ জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। কৃষক, শ্রমিক ও মেহনতি মানুষের ভাগ্যোন্নয়নই আওয়ামী লীগের মূল লক্ষ্য।  
আরও কমলো স্বর্ণের দাম
টান অষ্টমবারের মতো দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম। স্থানীয় বাজারে তেজাবীর (পাকা স্বর্ণ) দাম কমার প্রেক্ষিতে স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) স্বর্ণের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের একভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৭৮ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি স্বর্ণের দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমলো।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে একাধিক পদে চাকরি 
৬ জেলায় নিয়োগ দেবে এসএমসি, আবেদন করবেন যেভাবে
লোকবল নিয়োগ দেবে এপেক্স, লাগবে স্নাতক পাস
শপআপে নিয়োগ, ২০ বছর হলেই আবেদনের সুযোগ
২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে
চার বিভাগে আরও ২ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
রাতেই ৬ অঞ্চলে ঝড়ের পূর্বাভাস
শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু রাখলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
এপ্রিলে ১৯৩ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
মিল্টনকে রিমান্ডে নিয়ে সব অপকর্ম বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা / পিনাকী ভট্টাচার্যকে অভিযুক্ত করে সিটিটিসির চার্জশিট
পরীক্ষার আগে শিক্ষক নিয়োগের প্রশ্নের সমাধান হতো ঢাবির হলে
এসির ‘টন’ কী? কেনার আগে জেনে নিন
ভারতে হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধের হুঁশিয়ারি মেটার
টিকটক নিষিদ্ধে বিল পাস যুক্তরাষ্ট্রের
হোয়াটসঅ্যাপে ইন্টারনেট ছাড়াই পাঠানো যাবে ছবি-ভিডিও-ডকুমেন্ট
X
Fresh